অসম্পূর্ণ ভালোবাসা থেকে সম্পূর্ণ ভালোবাসা A greatful Love Story / Bangla Sad Love Story. বাংলা স্যাড লাভ স্টোরি

প্রেম নিয়ে রোমান্টিক উক্তি/ Love Quotes Bangla

কোরিয়ান সেরা রোমান্টিক সিনেমা - The classic (2003) 






এই মুভির প্রথমেই একটি মেয়েকে দেখা যায় যার নাম জী হ্যাঁ। সে তার বইপত্র গোছাতে গোছাতে তার মায়ের একটা পুরানো বক্স পাই সেই বক্সের মধ্যে তার মায়ের পুরানো প্রেম পত্র ও একটা ডাইরি পাই। তখনি জী হ্যাঁ ভাবে তার মা যখনি এই চিঠী গুলি পড়তো তখনি কান্না করত। তার বাবার মৃতর পর সে তাকে অনেক বার বলেছিল বিয়ে করতে, কিন্তু তার মা তখন কাউকেই বিয়ে করতে রাজি হয়নি, কারণ তার মা তার বাবাকে খুবিই ভালোবাসতো। এর পর তার মা বিদেশে চলে যায় । এর পর আরো কিছু ভাবতে ভাবতে জী হ্যাঁ এর কাছে একটা ফোন আসে, এর জন্য তার মায়ের সেই বক্সটি খোলা রেখে সে ফোন ধরতে যায়, যার ফলে বক্সে থাকা চিঠপত্র বাতাসে উড়ে যায়। আর সেই সময় তাকে ফোন করে ছিল তার বেস্ট ফ্রেন্ড সে বলে, তাকে একটা আর্ট মিউজয়াম এ যেতে হবে তার নতুন বয়ফ্রেন্ডে ডেকেছে । জী হ্যাঁ তার বান্ধবীর বয়ফ্রেন্ড কে পছন্দ করত কারণ সে অনেক হ্যান্ডসাম ছিল, তাই সব মেয়েরাই তার প্রতি আকৃষ্ট ছিল, তার বান্ধবী তার বর্তমান বয়ফ্রেন্ড কে পটানোর জন্য জী হ্যাঁ এর সাহায্য নিয়েছিল। তাই জী হ্যাঁ তার বান্ধবীর বয়ফ্রেন্ড এর জন্য চিঠি লিখত আর তার বান্ধবীকে দিত সেই চিঠি তার বান্ধবী তার বয়ফ্রেন্ড কে দিত।

জী হ্যাঁ তার বান্ধবীর বয়ফ্রেন্ড এর জন্য চিঠি লিখতে লিখতে তার বয়ফ্রেন্ডকে ভালো লেগে যায় । এগুলো ভাবতে ভাবতে জী হ্যাঁ তার রুমে এসে দেখতে পাই তার মায়ের সব চিঠি গুলো রুমের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে, সেই চিঠি গুলো গোছানোর পর সে একটা চিঠি বের করে পড়া শুরু করে যার মধ্যে লেখা ছিল _ জানালার বাইরে খুব সুগন্ধিত বাতাস বইছে, আর সেই হাওয়া আমি চিটিতে করে তোমার কাছে পাঠালাম ।

এই রোমান্টিক চিঠিটা পড়ে সে নিজেই মনে মনে হাসে। এই পর সে তার ময়ের ডাইরি টা বের করে সেই ডাইরির মধ্যে তার প্রেমিকের ছবি পাই। 

আর জী হ্যাঁ এর মা জী হ্যাঁ এর মতোই দেখতে ছিলো মানে মা মেয়ে একইরকম দেখতে ছিলো। আর ডাইরিতে যে ছেলে ছিল তার নাম অযোহা।

এর পর স্কুল ছুটির পর অযোহা যখন নদীতে মাছ ধরছিলো, তখনই জী হ্যাঁ এর মা কে দেখেছিলো সে, তার মা ছিলো একটি ধনী পরিবারের মেয়ে। এখানে তার স্কুল ছুটিতে দাদু বাড়ি বেড়াতে এসেছিল।

ওই ছেলেটি জী হ্যাঁ এর মাকে হাত নাড়িয়ে হাই বলে, সেই হাত নাড়িয়ে হাই জানায়। এর পর জী হ্যাঁ এর মা সেই ছেলেটির পাশে আসে বলে, তুমি কি এই গ্রামের ভূতের বাড়িটা দেখেছো_ ছেলেটি বলে _ হ্যাঁ।

তখন সে বলে, তুমি কি আমাকে সেখানে নিয়ে যেতে পারবে, আর তুমি কি নৌকা চালাতে পারো।

ছেলেটি বলে - হম অবশ্যই পারি।

জী হ্যাঁ এর মা বলে - ঠিক আছে কাল দুপুর বেলা আমি নদীর পারে আসবো।

আর তার পরের দিন সেই ছেলেটি নৌকায় অপেক্ষা করতে থাকে আর তার পরে জী হ্যাঁ এর মা চলে আসে এবং নৌকায় এসে বসে । জী হ্যাঁ এর মা তাকে বলে তাকে নাকি তার দাদু ভূতের বাড়ির সম্পর্কে অনেক কিছু বলেছে, আর সেখানে যেতে নিষেধ ওহ করে দিয়েছে কিন্তু, আমার সেখানে যেতে অনেক ইচ্ছে হচ্ছে তাই তোমাকে বললাম, অন্যকাউকে বললে হয়ত সে আমার দাদুকে বলে দিবে, এরকম বলেতে বলতে সে দেখতে পাই সেই ছেলেটি নৌকা চালাচ্ছে ঠিকি কিন্তু নৌকা একি জায়গাতে দাড়িয়ে আছে । আসলে ছেলেটি নৌকা চালাতেই পারতো না, সে আসলে জী হ্যাঁ এর মা কে দেখে এতই পছন্দ হয়েছিল যে তার কথা না করতে পারেনি, সে এই সুযোগ টি মিস করতে চাইনি। কোনভাবে সে ওই ভূতের বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছায়, আর সেখানে তারা যখন হাঁটছিলো তখন তারা ফিল  করে তাদের পিছনে যেনো কেউ হেঁটে যায়। এই পর তারা আসতে আসতে এগিয়ে যায়, ছেলেটি গিয়ে দরজা খুলে কিছু একটা দেখে সে চিৎকার করে দৌড়ে জী হ্যাঁ এর মা এর কাছে চলে যায়। তার পর জী হ্যাঁ এর মা দরজার দিকে এগিয়ে যায়, তখনই দরজা খুলে একটা পাগল বের হয়ে আসে সেটা দেখে জী হ্যাঁ এর মা ও চিৎকার করে আর সেখান থেকে চলে আসে, তারা দুজন বাড়ির বাইরে আসে তারা একসঙ্গে চিৎকার করতে থাকে। আসলে তারা ভুত দেখার মজা নেওয়ার জন্য ইচ্ছে করে চিৎকার করছিল। এর পর তারা নদীর পারে আসে এসে দেখতে পাই নৌকাটি নদীর মাঝখানে চলে গিয়েছে, এদিকে বৃষ্টিও হচ্ছে যার কারণে তারা দৌড়ে যেতে চাই তার পর জী এর মা পরে তার ফলে পা মচকে যায় । এর পর ছেলেটি তাকে তার পিঠে নিয়ে একটা চাওয়া জায়গাতে নিয়ে যায় তার পর তার শার্ট দিয়ে তার গা মুছতে বলে। সে বলে বৃষ্টি থামলে নৌকা নিয়ে আসবে, তারপর সে পাশের খেত থেকে একটা তরমুজ নিয়ে এসে দুজনে মিলে খায়। সারাটা দিন একসাথে কাটাই আর সন্ধেবেলা ফিরে আসার সময় জুহি বলে - আমার তো ওজন খুব বেশি তোমার তো পিঠে নিয়ে কষ্ট হচ্ছে , সে বলে, তুমি চিন্তা করো না তোমাকে পিঠে নিয়ে আমি যেকোনো জায়গায় যেতে রাজি আছি। এরপর সেখানে অনেক জোনাকি দেখতে পায় ছেলেটি একটি জোনাকি ধরে জুহি কে দেই ।

 এর পর যখন তারা নৌকায় ছিল তখন জুহি ছেলেটির হতে সেই জোনাকি টি দেই আর তার গলার মালা খুলে তাকে পরিয়ে দেয় আর বলে, তুমি আমাকে তোমার পিঠে ঘুরিয়েছো আর একটি জোনাকি ও দিয়েছো আমার কাছে তোমাকে দেওয়ার মতো কিছুই নেই এই মালা টি ছাড়া । তারা নদীর পারে দেখতে পারে মেয়েটির বাড়ির লোকজন দাড়িয়ে আছে, জুহি এর দাদু তাদের কে একসঙ্গে দেখে সেই ছেলেটি কে একটা থাপ্পর মারে । আর সারাদিন বৃষ্টিতে ভেজার কারণে জুহি এর শরীরও খারাপ হয়ে যায়। তার পর জী হ্যাঁ এর মাকে অন্যজায়গা পাঠিয়ে দেওয়া হয় । এরপর ছুটি শেষ হওয়ার ফলে ছেটিও তার স্কুলে চলে যায়। স্কুলে যাওয়ার পর তার বন্ধু তাইসুকে দেখায়, তাইসু আজোহা কে একটা চিঠি লেখতে বলে, তার সাথে জার বিয়ে ঠিক হয়েছে তার জন্য, তাকে সেই মেয়েটির ফটো দেখায়, আজোহা সেই ফটোটা দেখে অনেক কষ্ট পাই কারণ সেই ফটো ছিল জিহু তার জী হ্যাঁ এর মায়ের। তার পরেও সে একটা চিঠি লেখে দিল, আর ভাবতে থাকে তার নিরই জুহি কে অনেক কিছু বলার আছে। তারপর একদিন তাইসু আজোহা কে দুটো পত্র দেখায় একটা ছিল  জী হ্যাঁ এর মায়ের অনুষ্ঠানের। তাইসু ও আজোহা দুজনের জুহির স্কুলে যায়। সেখানে জী হ্যাঁ এর মা পিয়ানো বাজায় আর  আজোহা সেখানে তাকে দেখে অনেক খুশি হয়ে যায় । অনুষ্ঠানের শেষে সবার জুহি কে ফুল দিতে পারলেও আজোহা তাকে ফুল ফুল দিয়ে পারেনি, কারণ জুহি এর পরিবার সকালে ছিল আর তারাও আজোহা কে চিনত। তখন সে মণ খারাপ করে মাঠের মধ্যে বসে থাকে। তারপর জী হ্যাঁ এর মা দৌড়ে অনুষ্ঠান রুমের এর দিকে যাচ্ছে সেখানে সে আজোহা কে খুঁজতে থাকে সেখানে তাকে না পেয়ে বাইরে এসে যখন আজোহা কে দেখতে পাই তখন দৌড়ে আসে তারা একে অপরকে দেখে খুব খুশি হয় । আজোহা জুহিকে ফুল দিয়ে বলে তোমার পা এখন কেমন আছে ? তখন জুহি বলে ভালো ।

আজোহা বলে _ আমি তোমাকে নিয়ে অনেক ভাবছিলাম, যাইহোক তোমার পিয়ানো বাজানো আমার দারুন লেগেছে ।

জুহি বলে - আমার বাড়ির লোক আমার জন্যে অপেক্ষা করছে তাই আমাকে একজন যেতে হবে, আর বলে তুমি যে জোনাকি টা আমাকে দিয়েছিলে সেটা এখনও আমার কাছে আছে আর সুস্থ আছে আমার মত। সেটা শুনে আজোহা অনেক খুশি হয়। এবং খুশিতে নাচতে নাচতে পরে যায়। 


এটা জী হ্যাঁ এর মায়ের গল্প এবার জী হ্যাঁ এর গল্পটা দেকবো _ জী হ্যাঁ আর্ট মিউজিয়াম এ এসেছে সেখানে তার বান্ধবী আর তার বান্ধবীর বয়ফ্রেণ্ড থাকে , জী হ্যাঁ তার বান্ধবীর বয়ফ্রেণ্ড কে বার বার দেখতে থাকে , তার বান্ধবীর বয়ফ্রেণ্ড যখন তাকে দেখে লজ্জায় মুক ঘুরিয়ে নেই । তার পর যখন থিয়েটার এ তিনজন একসাথে বসেছিল তখনও সে তার বান্ধবীর বয়ফ্রেণ্ড মনে সংমেন কে দেখছিল সংমেণও তাকেই দেখছিল।

তার বয়ফ্রেণ্ডএরও জী হ্যাঁ কে ভালো লাগে । তার পর তারা যখন বাড়ি ফিরছিল তখন সংমেন দুটো গিফট দেই একটা তার জন্য আর একটা তার বান্ধবীর জন্যে, রাস্তায় তার বান্ধবী জী হ্যাঁ এর গিফট টা নিয়ে নেই আর তার গিফট টা পরিবর্তন করে দেই আর বলে এটা আমার পছন্দ হয়েছে । তার পর জী হ্যাঁ বাড়িতে এসে সেই গিফট টা খুলে দেখে একটা চিঠি রয়েছে সেটাতে লেখা ছিল -

সূর্য যখন সমুদ্রে কিরণ দেই তখন আমি তোমার কথা ভাবী,

যখন বসন্তে চাঁদ জোস্নার আলো দেই তখনও আমি তোমার কথাই ভাবী ।

জীহ্যাঁ এটা পড়ে ভাবে আমি আর সংমেণ 

এর সাথে কখনোই আর দেখা করবো না ।

কারণ সংমেন তো আমার বান্ধবীকেই ভালোবাসে । 

এরপর জীহ্যাঁ তার মায়ের ডাইরিটা আবার পড়া শুরু করে....

সেখানে তাইসু জুহির জন্যে অনেক দিন থেকে অপেক্ষা করছে, কোনো চিঠি পায়নি, এর পর তাইসু আর আজোহা জুহি দের সাথে লোকনৃত্য শেখার জন্য এসেছে, সেখানে জুহি আজোহা কে ইশারায় বলে আমি তোমাকে অনেক মিস করছি..

এর উত্তরে বলে আমিও তোমাকে অনেক মিস করছি। এরপর তারা একসাথে নাচার সময় তারা একে ওপরকে দেকে তারা দুজন দূরে দূরে থাকলেও তাদের মন চায় সবসময় একসাথে মিশে থাকতে এভাবে তাদের ভালোবাসা গড়তে থাকে। এরপর তাইসু আজোহা কে বলে আমি জুহি কে বাড়িতে পৌঁছে দিয়ে আসছি আর তাকে জুহির বান্ধবীকে ছেড়ে দিতে বলে, আজোহা তার বান্ধবীর কাছে থাকলেও তার মন কিছুতেই মানছিল না তার পর সে ওর বন্ধরীর কাছ থেকে চলে যায়, এদিকে তাইসু জুহি কে বাড়িতে ছেড়ে দিয়ে চলে আসে । জুহি পেছন ফিরে দেখে ভাবে সে আসছিল নাকি কিন্তু তাকে দেখতে পাইনা তখন সে বাড়ি যাই দরজার সামনে যাওয়ার পর রাস্তার লাইট ঝুপঝাপ ঝুপঝাপ করছিল ফিরে দেখে আজোহা তার জন্য এসেছে আর সে দৌড়ে গিয়ে তাকে জড়িয়ে ধরে, তখন তারা বুঝতে পেরেছে তারা একেওপরকে ভালোবেসেছে ফেলেছে। 

এবার জীহ্যাঁ এর গল্প - 

অনেক বৃষ্টি পড়ছে তখন জীহ্যাঁ একটা গাছের নিচে এসে সেই সময় সংমেন ও থাকে তখন জীহ্যাঁ সেখান থেকে চলে যেতে চাই , তখন সংমেন বলে কোথায় যাচ্ছ - জীহ্যাঁ বলে - লাইবেরি যাবো । তখন সংমেন বলে দাড়াও তোমাকে আমার স্পেশাল ছাতাই করে পৌঁছে দিই ।

তার গায়ের জেকেট খুলে জেকেট এর নিচে

 তারা দুজনে দৌড়ে দৌড় লাইবেরী আসতে থাকে তার 

পর লাইবেরী পৌঁছে জীহ্যাঁ ভাবে লাইবেরী টা এতো

 কাছে কেনো হলো একটু দুরেও তো হতে পারতো।

এরপর সে বাড়িতে আসে আবার তার মায়ের ডাইরি টা পড়তে শুরু করে -

সেখানে তাইসু আজোহা কে বলে আমি এখনও পর্যন্ত জুহির কাছ থেকে কোনো উত্তর পাইনি  একটা মেয়েকে নিয়ে পড়ে থাকা ছেলে যদিও আমি নই তবে অবশ্যই আমি জুহি কে পছন্দ করি। 

এরপর তাইসু জুহির বাড়িতে যাই জুহি কে একটা ফুল দিয়ে বলে আমি তোমাকে পছন্দ করি বলে তার মাথায় একটা কিস করে আর চলে আসে। এরপর আজোহা আর জুহি বাইরে ঘুরার সময় আজোহা কিস করতে চাই জুহি তাকে সরিয়ে দেয়, কারণ সে বুঝতে পারে না সে কি করবে সে যাকে ভালোবাসে তার প্রিয় বন্ধুর সাথে তার বিয়ে ঠিক হয়েছে ।

আজোহা বলে তাইসু এর জন্যে এমন হচ্ছে তাই না - সে বলে, তুমিই বলে দাও আমি এখন কি করবো, সে অনেক ভালো ছেড়ে তার চোখের আড়াল থেকে আমি কি করে এমন করি আমি আর তোমার সাথে দেখা করবো না ।

এদিকে তাইসু আজোহা কে বলে জুহি মনে হয় আমাকে পছন্দ করে না আমি তাকে ফুল দিলাম কিস করলাম তাও তার কাছে কিছু উত্তর পাইনি । 

আর তাইসু জুহি কে কিস করেছে শুনে আজোহা অনেক কষ্ট পাই।

তার পর রাত্রে জুহির বাড়ির বাইরে রাস্তায় ল্যাম্পপোস্টর বাতি অন অফ করে জুহি ঘরে কান্না করলেও সে আর বের হয় না । আর তার পরের দিন জুহি বাড়ির বাইরে বাইকে একটা চিঠি পাই যেটা আজোহা রেখে গিয়েছে আর সেটাতে লেখা ছিল....

 সূর্য যখন সমুদ্রে কিরণ দেই তখন আমি তোমার কথা ভাবী, বসন্তের চন্দ্র যখন জোছনায় কিরণ দেই তখনও আমি তোমার কথা ভাবী।

এই পরে ঝুহি এর মেয়ে জীহ্যাঁ অবাক হয়ে যাই কারণ সংমেন এই লেখায় সে চিঠিতে লেখে ।

তার পরের দিন আজোহা বৃষ্টির মধ্যে জুহির স্কুলের সামনে দাড়িয়ে থাকে, কিন্তূ জুহি তার সাথে কথা বলে না জুহি তার ছাতা টা আজোহা কে দিয়ে স্কুলে চলে যায়।

আজোহা দৌড়ে তার বাড়ির সামনে যাই আর লাইটা অন অফ করতে থাকে ।

জুহি কান্না করতে করতে স্কুল থেকে বাড়ি যাই তখনই আজোহা জুহি কে ধরে বাড়ির পেছনের দেওয়ালের সামনে নিয়ে যায় আর বলে তোমাকে  আমার অনেক কথা বলার আছে। জুহি বলে আমাদের কোনো কথা বলে লাভ নেই এটা বলে সেখান থেকে কান্না করতে করতে চলে যায় ।

কিন্তু আবার আসে আর আজোহার বুকে মাথা রাখে । আসলে জুহি বুঝতে পারছে না সে কি করবে ।

তার পর আজোহা তাইসু এর জন্যে একটা চিঠি লেখে তাইসু দিতে যাই, তাইসু বলে তোমার চিঠির কোনো প্রয়োজন নেই বরং আমি নিজেই  চিঠি লিখে দিবো আর এটাও বলে দিবো আগের চিঠি গুলো আমি অন্যমনুষ কে দিয়ে লিখিয়েছিলাম । তবেই সে আমার চিঠির উত্তর দিবে। আর আমি সত্যিই জুহিকে খুব পছন্দ করি।

এরপর আজোহা হস্পিটালে জুহির সাথে দেখা করতে গিয়েছে কারণ জুহি একটু বৃষ্টিতে ভিজলেই তার শরীর খারাপ করে ।

সেখানে গিয়ে আজোহা তাকে বলে আমি তাইসু কে আমাদের সম্পর্কের কথা সব খুলে বলবো । এরপর আজোহা তাইসুকে সব খুলে বলে এবং তাইসুকে মারতেও বলে, 

তাইসু বলে, আমি তোমাকে মারবোনা আর আমার বাবাকে তোমাদের সম্পর্কের কথা বলব।

আজোহা বলে জুহি আমাকে একটা নেকলেস দিয়েছে। টাইসু বলে, এই নেকলেস টা আমার বাবা যেনো না দেখে কারণ, আমার বাবাই জুহিকে এই নেকলেস টা দিয়েছিলো। 

এরপর ছুটিতে বাড়ি গিয়ে আজোহা, জুহি চিঠি লেখা শুরু করে আর তাইসু আজোহা কে বলে সে চিঠি গুলা লিখছে সেই ঠিকানা গুলা যেনো তার ঠিকানাই দেই, যাতে জুহির বাড়ির লোকেরা মনে করে তইসুই চিঠি গুলো দিচ্ছে।

কিন্তু একটা চিঠি তাইসুর বাড়িতে ফেরত চলে আসে। আর তাইসুর বাবা সেই চিঠির ব্যাপারে জানতে চাইলে তাইসু বলে, আজোহা আর জুহি দুজনে দুজনকে ভালোবাসে আর আজোহা আমার অনেক ভালো বন্ধু তাই দুজনের মাঝে আমি যেতে চাই না। সেই কথা শুনে তার বাবা তাকে বেল্ট দিয়ে অনেক আঘাত করে । তারপর তাইসু আজোহা কে সে কথা বলে আর বলে এবার কি করবে তখন সে বলে আজোহা বলে এটাকে মেরেফেলা উচিত যেটা তোমাকে আঘাত দিয়েছে। এরপরে স্কুলে পিটি করার সময় তাইসু  অজ্ঞেয়ান হওয়ার নাটক করে এর ফলে তাকে মেডিকেল রুমে রেখে দেই ।  তারপর স্কুলের পিটি শেষ হওয়ার পর আজোহা মেডিকেল রুমে এসে দেখে তাইসু বেল্ট দিয়ে নিজেকে ফাঁসিতে ঝুলিয়েছে,

তাইসুর পা ধরে অনেক চিৎকার আর কান্না করে, আর বলে আমি বলেছিলাম  বেল্ট টাকে মেরে ফেলতে  নিজেকে নয়।

 তারপর সবাই এসে তাইসু কে হস্পিটালে নিয়ে যায়। জুহি তাইসু কে দেখে অনেক কান্না করে কারণ, জুহি ও আজোহা জন্য নিজেকে মেরে ফেলতে চেয়েছিল। আর আজোহা জুহি কে তাইসুর পাশে গিয়ে বসতে বলে আর আজোহা বাইর বেরিয়ে কান্না করতে থাকে, আজোহা জুহির দেওয়া নেকলেস টা দরজায় ঝুলিয়ে সেখান থেকে চলে যায়। এর ফলে জুহি বাইরে আসে সেই সময় আর্মিরা যুদ্ধে যাচ্ছিল তাই অনেক ভিড় থাকায় জুহি আজোহা কে দেখতে পাই না । এরপর। সে অনেক কান্না করতে থাকে ।


এরপর গল্পটা বর্তমান সময়ে আবার আসে -

আর এখানে জুহির মেয়ে জীহ্যাঁ কে দেখি কলেজের পাশে একটা কফিশপ এ বসে থাকে । আর কফিশপের বিক্রিতা একটা ছাতা দেখিয়ে বলে এটা কি?

জীহ্যাঁ তখন বলে - এটা একটা ছাতা।

সে বলে না এটা একটা স্পেশাল ছাতা কারণ সংমেন এটা আমাকে দিয়েছিলো।  আর গতকাল যখন বৃষ্টি হচ্ছিলো তখন সে এই ছাতাটি আমাকে দিয়ে সে নিজে ভিজে গেছিলো। আর তখন জীহ্যাঁ জানলার কাছে গিয়ে দেখতে পাই সে ঐগাছের নীচে দাড়িয়ে ছিল সংমণ ছাতা ছাড়া তার কাছে এসেছিলো। তার মানে সংমেন জীহ্যাঁ জন্যই ছাতাটা দিয়ে সে ইচ্ছে করেই সেখানে এসেছিলো। আর অনুভব করে অনেক খুশি হয় আর সংগমেন এর ছাতাটা নিয়ে সে বৃষ্টির মধ্যের ভিজে ভিজে দৌড়ে যেতে থাকে, কারণ সে বুঝে গিয়েছে যে সংমেন ও তাকে ভালোবাসে তাই তাকে অনেক খুশি লাগছিল ।

জীহ্যাঁ সেই ছাতাটি নিয়ে সংমেন এর কাছে যাই। সংমেন এই ছাতাটি কার আর ছাতা থাকা সত্বেও বৃষ্টিতে ভিজেছো কেনো?

জিহ্যাঁ বলে - ছাতা থাকার সত্বেও শুধূমাত্র আমিই বৃষ্টিতে ভিজি না আরো অন্নমানুষও ভিজে আর এই ছাতাটি তোমারই। যখন এটা জেনেছো তখন এটাও জেনেছো আমার মনে তোমার প্রতি কি অনুভব রয়েছে। আসলে তোমাকে ছাতা ছাড়া ভিজতে দেখে আমি ছাতাটি রেখে তোমার কাছে গেছিলাম। আর যেদিন আমি আর্ট মিউজিয়াম এ গিয়েছিলাম সেদিন তোমার বান্ধবীকে না তোমাকেই গিফট দিতে গিয়েছিলাম। আর এ কারণেই তোমার বান্ধবীর জন্যে একটা গিফট এনেছিলাম । তখন তারা দুজনে বুঝে যায় যে তারা একে অপরকে ভালোবাসে।

এরপর জীহ্যাঁ এবং সংমেন একসাথে একটা নদীর কিনারে ঘুরতে যায়, আর সে জায়গাতেই জীহ্যাঁ এর মা ও আজোহার প্রথম দেখা হয়েছিল । তারপর জীহ্যাঁ তার মায়ের ঘটনা সংমেন কে বলতে থাকে...


গল্পটা আবার অতীতে.......

আজোহা অনেক দিন হয়েছে চলে গিয়েছে আর ছাত্রছাত্রীর আন্দোলনের মধ্যে জুহির সাথে তাইসু এর দেখা হয়। 

জুহি বলে আজোহার কোনো খোঁজ খবর জানো তখন তইসু জুহি কে নিয়ে রেলস্টশনে যায়, আসলে আজোহা মিলিটারি তে যোগ দিয়েছে, আর যুদ্ধে লড়াই করতে যাচ্ছে, পুরো ট্রেন তাকে খুঁজতে থাকে, তাকে খুঁজে পেয়ে তাকে কান্না করে ডাকতে থাকে,  সে দেখে মুক ফিরিয়ে নেয় আর কান্না শুরু করে,

আর জুহি বলে আজোনা তুমি শুদ্ধু যুদ্ধ থেকে বেঁচে ফিরে আসো। এরপর জুহিও অনেক কান্না করতে থাকে, কারণ সে ভাবছে তার ভালোবাসার মানুষটি আজ যুদ্ধে চলে যাচ্ছে, সে আর ফিরে নাও আস্তে পারে। আজোহাও জুহি কে ডাকতে থাকে আর দরজার সামনে এসে দাঁড়ায়। জুহি আবারও তার নেকলেস টা আজোহার হতে দিয়ে দেয়, আর বলে তুমি যেভাবেই হোক বেচেঁ ফিরে আসো।

তার পর আজোহা যুদ্ধে চলে যায়, তার পাশের একটি লোককে সেখানে গুলি লাগে তা দেখে তাকে বাঁচানোর জন্যে তাকে কাঁধে নিয়ে হেলিক্টার এর কাছে নিয়ে যায় গিয়ে দেখে তার সেই মালাটি নেই, সে আবার সেখানে দৌড়ে যায় সেই পথে অনেক শত্রুকে মারে তারপর সে জায়গায় পৌঁছে যায় যেখানে সেই মালাটি থাকে সেটি নিয়ে দেখতে পাই তার দলের আরেক জনকে গুলি লাগে তাকেও বাঁচানোর জন্যে তাকে নিয়ে হেলিকপ্টারের দিকে যাই যেতে যেতে হেলিকপ্টারের সমনে পৌঁছে আসে সেইসময় হেলিকপ্টার সেখানে ব্লাস্ট হয়ে যায়। আজোহার ব্লাস্ট এ অনেক কষ্ট হলেও সেই মালটিকে সে বুকের মধ্যে জড়িয়ে ধরে। তারপর অনেক বছর কেটে যায় ..........

তারপর জুহি একটা রে্টুরেন্টে আজোহার জন্যে অপেক্ষা করতে থাকে । এর পর আজোহা সেখানে এসে আর বলে তুমি সেই আগের মতই আছে একটুও বদলাও নি, আর সে জুহি কে প্রশ্ন করে তাইসু কেমন আছে? 

সে বলে ভালই আছে হয়তো..

তারপর আজোহা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করে তোমরা এখনও বিয়ে করোনি কেনো? আমি তো করে নিয়েছি।

জুহি বলে হ্যাঁ আমি শুনেছি।

আজোনা বলে তোমাকে আমার অনেক কিছু বলার ছিলো কিন্তু এখন তুমি আমার সামনে বসে আছো এখন আমি সব কিছু ভুলে গিয়েছি। এরপর জুহি চুপচাপ বসে থাকে, তখন আজোহা বলে দেখো একটা পিয়ানো পুতুল, আমাদের বাড়িও একটা পিয়ানো পুতুল রয়েছে। আর আমি যখনই আমি পিয়নো পুতুল টা দেখি তখনই তোমার পিয়ানো বাজানোর কথা মনে হয়। আর জুহি দেখতে পাই আজোহা যে টেবিলের দিকে তাকিয়ে রয়েছে সে টেবিলে পিয়ানো পুতুলটি নেই পুতুলটি পেছনের টেবিলে রয়েছে । জুহি অবাক হয়ে যায়, পুতুল অন্যদিকে আর সে অন্যদিকে তাকাচ্ছে তখন জুহি হাতটি আজোনার চোঁখের নিয়ে গিয়ে দেখে সে দেখতে পায় না, তখন সে চুপচাপ কান্না করতে থাকে, জুহি বলে আমাকে দেখতে কেমন লাগছে?

আজোহা বলে তোমাকে দেখতে খুব সুন্দর লাগছে। তখন জুহি কান্না করতে করতে বলে আমি কান্না করছি তুমি দেখতে পাচ্ছো না? তখন সে বলে আমার একটা কাজ আছে সে বলে তারাহুরো করে যেতে যেতে একটা টেবিলে ধাক্কা লেগে পরে যায়। জুহি বলে আমাকে এটা কেনো বলনি? 

আজোহা বলে যাতে তুমি বুঝতে না পা ।

জুহি বলে - তুমি তো আমাকে বোকাই বানিয়ে দিয়েছিলে।

তখন আজোহা সেই নেকলেসটি তাকে দেয়, কিন্তু তখনও সেই নেকলেসটি আবারও তাকে পরিয়ে দেই আর বলে এটা তোমারই।

এরপর জুহি তাইসু কে বিয়ে করে কারণ, আজোহা অন্যকোনো মেয়েকে বিয়ে করে নিয়েছিলো। এরপর আরো কয়েক বছর কেটে যায় এর পর জুহি তার মেয়েকে নিয়ে সেই নদীর পারে ঘুরতে যাই, কারণ সেখানেই আজোহার সাথে দেখা করার কথা ছিলো কিন্তু, সেখানে কিছু লোক আজোহার চিতার চাই নিয়ে আসে ( মনে মৃত্যুর পর পুড়িয়ে যে চাই হয় সেটা) ।

সেই লোকগুলো জুহি কে বলে আজোহা শেষ ইচ্ছে ছিলো তুমি তার চিতার চায় নদীর জলে ভাসিয়ে দিবে। আসলে আজোহা আগে বিয়ে করেনি তোমার বিয়ের পর সে বিয়ে করেছিল।

আর তার একটা ছেলেও আছে, আর আজোহা আরেকটা ইচ্ছে ছিলো আজোহা সমস্ত চিঠি ও ডাইরিটা তুমিই রাখো। তখন জুহি প্রুচুর কান্না করতে থাকে আর আজোহা শেষ ইচ্ছেটাও পূর্ন করে।

তারপর..বর্তমানে...

জীহাঁ যখন ছোটো ছিলো তখন সেই নদীর পারে একটা রামধনু দেখেছিলো সেটা তার এখনও মনে আছে। আর এটা পড়ার সময় দেখে সংমেন অনেক কান্না করতে ছিলো, সেটা দেখে সে অবাক হয়ে যাই আর  বুঝতে পারে না সে কেনো এত কান্না করতে ছিলো, তখনই সে তার গলা থেকে সেই নেকলেস টি খুলে জীহ্যাঁ কে পরাই,

 যেটা তার মা জুহি অনেক আগে আজোহা কে দিয়েছিলো। তখন জীহ্যাঁ অবাক হয়ে যাই তার মায়ের নেকলেস সংমেন এর কাছে এলো কি করে। তার পর জানা যায় সংমেন আর কেউ নয় সে আজোহা এর ছেলে। একথা জানার পর জীহ্যাঁ এর খুশিতে চোখ থেকে জল পড়ে। তারপর তারা পুরোদিন কাটিয়ে বিকেল বেলা বাড়ি ফেরার সময় অনেক জোনাকি দেখতে পাই তখন সংমেন ও জীহ্যাঁ কে একটা জোনাকি এনে দেই আজোহা এর মত তবে জীহ্যাঁ তার মায়ের মত আটকে না রেখে এবার জোনাকি টাকে ছেড়ে দেই যাতে সে অন্য জোনাকিদের ভালোবাসতে পারে।


   এরপর দুজন দুজনকে কিস করে আর যে গল্পটা তার মা সম্পূর্ণ করতে না পারলেও তার মেয়ে জীহ্যাঁ আর সংমেন এর দ্বারা সম্পন্ন হলো । এখানের এই সিনেমা শেষ । কার কেমন লাগলো অবশ্যই কমেন্ট এ জানিয়ে দিবেন❤️।





bangla new poetry

bangla best love story

bangla romantic premer golpo 

bangla story

love story bangla 

love story hindi

hearttuching bangla love story 

love story english

bangla kobita


 কোরিয়ান সেরা রোমান্টিক সিনেমা - The classic (2003) 



যে সিনেমা দেখে আমার হিংসে হইছে ! কোরিয়ান সেরা রোমান্টিক সিনেমা - The classic (2003) - Random video

যে সিনেমা দেখে আমার হিংসে হইছে ! কোরিয়ান সেরা রোমান্টিক সিনেমা - সিনেমা এক্সপ্লেইন - Random video #koreanmovie #koreandrama #kdrama #chinesedrama #movieexplainedinhindi #koreandramaexplainedinhindi Movies Story Movies explanation movies story Bangla movies explanation Bangla movies summary Movies story Bangla movies explained Bangla hollywood Bollywood Cinemar golpo film bangla Cinema story bangla Bangla chayachabi Tollywood Bangla chobi Hollywood explanation English movie explained Bangla te movier golpo Hollywood movie explain in bangla Bangla movie explain Explain Explained Movie explained Hindi Movie Explain in Bangla Hollywood movie explained Bollywood movie explain Horror movies Horror movie Explain Hollywood movie in Bangla Movie Full story Sci-fi movie Full movie in Bangla Ending explain Movie ending explain A to Z movie Explain movie explanation in Bangla movie explanation in bangle Movies Insight Hindi or goppo hollywood movie explained in bangla Hollywood movie explained in bengali Drama Thriller Horror science fiction scifi movie explained in bangla movie explain in bangla movies explained in bangla Mystery adnan Cottage cottage cinemar golpo Haunting tube er goppo Golpo Hollywood in bengali cinema explained in bangla cinema explained in bengali suspense stories in Bangla hollywood movie explain in hindi movie story explain in hindi movie story in hindi movie explained in hindi story explained in hindi hollywood movie in hindi hollywood explain in hindi movie summary,story explain ending explained movie explanation story explained in hindi bollywood explained in Bangla thriller movie explaination full movie story full movie in hindi dubbed movie story urd story explained hindi Full Movie Explained in Hindi Hollywood Movie Explained in Hind MOVIE HINDI EXPLANATION Horror Movie Explained in Bangla Ending Explained Full Movie in Bangla Story Explain Movie Story Explained in Bangla Ending Explained in Bangla south korean movie explained in hindi korean movie explained in hindi Explained In Bangla TALESS love story movie explained in Bangla romantic movie explained in Bangla new movie new south indian movies new korean movies new tamil movies

No.1 Best Heart touching Love Story in Bengali - 

  • bangla quotes silent love
  • Attitude status bangla, 

    Bangla sad story, 

    Bangla Shayari

  • বাংলা attitude স্ট্যাটাস love
  • বেস্ট ক্যাপশন বাংলা attitude 2022, 

    Bengali Emotional Story Stories

  • বেস্ট ক্যাপশন বাংলা 2022 love
  • বেস্ট ক্যাপশন বাংলা attitude girl 2022
  • বেস্ট ক্যাপশন বাংলা facebook
  • বেস্ট ক্যাপশন বাংলা রোমান্টিক
  • বাংলা শর্ট ক্যাপশন, 

    56 Emotional story ideas

  • বাংলা শর্ট ক্যাপশন
  • বিখ্যাত কবিতা ক্যাপশন
  • জীবনানন্দ দাশের বিখ্যাত কবিতা
  • Funeral poems from movies
  • Farewell poetry and readings to remember loved ones by
  • Bangla Sad Love Story Archives - বাংলা কষ্টের প্রেমের গল্প
  • Bangla Sad Love Story Archives - বাংলা কষ্টের প্রেমের গল্প
  • Bangla Sad Love Story Archives - বাংলা কষ্টের প্রেমের গল্প

  • Opurno Valobasha Sad Love Story Bangla


heart touching story || emotional story in Bangla| Gol




Post a Comment

Please Select Embedded Mode To Show The Comment System.*

Previous Post Next Post